জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তর কক্সবাজার নির্বাহী প্রকৌশলী ইবনে মায়াজ প্রামাণিক এর বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে ঘুষ ছাড়া কোন কাজ করে না নির্বাহী প্রকৌশলী ইবনে মায়াজ প্রামাণিক

- জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তর কক্সবাজার নির্বাহী প্রকৌশলী ইবনে মায়াজ প্রামাণিক এর বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ ওঠেছে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর কক্সবাজার সকল উন্নয়ন প্রকল্পের নিয়োগকৃত ঠিকাদারগনের কাছ থেকে কমিশন বাবদ ঘুষ নিয়ে এসব অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন
নির্বাহী প্রকৌশলী ইবনে মায়াজ প্রামাণিক
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের লাইন্সেস প্রাপ্ত একাধিক ঠিকাদার নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এই দপ্তর থেকে কোন কাজ করে শান্তি পায়না। প্রত্যেকটি উন্নয়ন কাজের বরাদ্দকৃত অর্থের ২% ঘুষ কমিশন হিসেবে অফিসকে দিয়ে দিতে হয়। তার ওপর কাজের বাহিরে বিভিন্ন খরচ তো আছেই। ২% ঘুষ কে নেন এমন প্রশ্নে ওই ঠিকাদারগন বলেন, অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী ইবনে মায়াজ প্রামাণিক ঢাকা অফিস প্রধানের নামে নেন ১% এবং তিনি ও অফিসের অন্যান্য কর্মকর্তাদের নামে নেন ১%।
এছাড়া কাজের বিভিন্ন মেয়াদের বিল গ্রহণের সময়ও নির্বাহী প্রকৌশলী ইবনে মায়াজ প্রামাণিক কে
বাড়তি সম্মানি দিতে হয়। সম্মানি না দিলে চেক পেতে পায়ের জুতা ক্ষয় হয়ে যায়।জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর কক্সবাজার একটি সুত্র ও একাধিক ঠিকাদার আরো জানান , নির্বাহী প্রকৌশলী ইবনে মায়াজ প্রামাণিক ঘুষ বাণিজ্য, নানা দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে স্ব-নামে, বে-নামে কোটি কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন। একজন অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী কিভাবে কোটি কোটি টাকার সম্পদ গড়ে তুলেছেন তা দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পের বরাদ্দকৃত অর্থের ২% ঘুষ গ্রহণ ও অবৈধ উপায়ে সম্পদ অর্জনের বিষয়ে মন্তব্য জানতে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর নির্বাহী প্রকৌশলী ইবনে মায়াজ প্রামাণিক মুঠোফোনে কল করলে তিনি বলেন, ফোনে এসব বিষয়ে কোন মন্তব্য করবো না। প্রয়োজনে এক সাথে চা খাবো, তার পরও সংবাদটি প্রকাশ না করতে প্রতিবেদককে অনুরোধ করেন তিনি বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সাথে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ খুলে দিতে আমরা আছি আপনাদের মাঝে
আপনার মতামত লিখুন