খুঁজুন
মঙ্গলবার, ৩ জুন, ২০২৫, ২০ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তর কক্সবাজার নির্বাহী প্রকৌশলী  ইবনে মায়াজ প্রামাণিক এর  বিরুদ্ধে  কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে ঘুষ ছাড়া কোন কাজ করে না নির্বাহী প্রকৌশলী  ইবনে মায়াজ প্রামাণিক

ক্রাইম রিপোর্টার
প্রকাশিত: শনিবার, ৩ মে, ২০২৫, ১২:৩৬ পূর্বাহ্ণ
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তর কক্সবাজার নির্বাহী প্রকৌশলী  ইবনে মায়াজ প্রামাণিক এর  বিরুদ্ধে  কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে ঘুষ ছাড়া কোন কাজ করে না  নির্বাহী প্রকৌশলী  ইবনে মায়াজ প্রামাণিক
  • জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তর কক্সবাজার নির্বাহী প্রকৌশলী  ইবনে মায়াজ প্রামাণিক এর  বিরুদ্ধে  কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য   অভিযোগ ওঠেছে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর কক্সবাজার   সকল উন্নয়ন প্রকল্পের নিয়োগকৃত ঠিকাদারগনের কাছ থেকে   কমিশন বাবদ ঘুষ নিয়ে এসব অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন

নির্বাহী প্রকৌশলী  ইবনে মায়াজ প্রামাণিক

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর কক্সবাজার  কার্যালয়ের লাইন্সেস প্রাপ্ত একাধিক ঠিকাদার নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এই দপ্তর থেকে কোন কাজ করে শান্তি পায়না। প্রত্যেকটি উন্নয়ন কাজের বরাদ্দকৃত অর্থের ২% ঘুষ কমিশন হিসেবে অফিসকে দিয়ে দিতে হয়। তার ওপর কাজের বাহিরে বিভিন্ন খরচ তো আছেই। ২% ঘুষ কে নেন এমন প্রশ্নে ওই ঠিকাদারগন বলেন, অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী  ইবনে মায়াজ প্রামাণিক ঢাকা   অফিস প্রধানের নামে নেন ১% এবং তিনি ও অফিসের অন্যান্য কর্মকর্তাদের নামে নেন ১%।

এছাড়া কাজের বিভিন্ন মেয়াদের বিল গ্রহণের সময়ও নির্বাহী প্রকৌশলী  ইবনে মায়াজ প্রামাণিক কে

বাড়তি সম্মানি দিতে হয়। সম্মানি না দিলে চেক পেতে পায়ের জুতা ক্ষয় হয়ে যায়।জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর কক্সবাজার  একটি সুত্র ও একাধিক ঠিকাদার আরো জানান ,  নির্বাহী প্রকৌশলী  ইবনে মায়াজ প্রামাণিক ঘুষ বাণিজ্য, নানা দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে স্ব-নামে, বে-নামে কোটি কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন। একজন অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী   কিভাবে কোটি কোটি টাকার সম্পদ গড়ে তুলেছেন তা দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পের বরাদ্দকৃত অর্থের ২% ঘুষ গ্রহণ ও অবৈধ উপায়ে সম্পদ অর্জনের বিষয়ে মন্তব্য জানতে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর নির্বাহী প্রকৌশলী  ইবনে মায়াজ প্রামাণিক  মুঠোফোনে কল করলে তিনি বলেন, ফোনে এসব বিষয়ে কোন মন্তব্য করবো না। প্রয়োজনে এক সাথে চা খাবো, তার পরও সংবাদটি প্রকাশ না করতে প্রতিবেদককে অনুরোধ করেন তিনি  বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সাথে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ খুলে দিতে আমরা আছি আপনাদের মাঝে

দুর্নীতি মাস্টারমাইন্ড     প্রধান সহকারী বজলুর রশিদ এর  বিরুদ্ধে ঘুষ আর দুর্নীতি অভিযোগ উঠেছে   

ক্রাইম রিপোর্টার লিখন
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫, ৬:৩৯ অপরাহ্ণ
   
দুর্নীতি মাস্টারমাইন্ড     প্রধান সহকারী বজলুর রশিদ এর  বিরুদ্ধে ঘুষ আর দুর্নীতি অভিযোগ উঠেছে   

ঝিনাইদহ উপ-কর কমিশনারের কার্যালয়ের সাবেক প্রধান সহকারী বজলুর রশিদের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এমনকি শিক্ষাগত যোগ্যতার জাল সনদ দিয়ে বছরের পর বছর চাকরি করে যাচ্ছেন তিনি। এ নিয়ে একাধিকবার সংশ্লিষ্ট দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিলেও তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি কর্তৃপক্ষ।

বজলুর রশিদ বর্তমানে যশোর উপ-কর কমিশনারের কার্যালয়ে কর্মরত রয়েছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ১৯৯২ সালে এমএলএসএস পদে এসএসসি পরীক্ষার জাল সনদ দিয়ে তৎকালীন এক কর কর্মকর্তার যোগসাজশে চাকরি নেন বজলুর রশিদ। এরপর থেতেই একের পর এক অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন তিনি। কর্মজীবনে ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, মাগুরা ও যশোরসহ বিভিন্ন এলাকায় চাকরি করেছেন।

সে সময় করদাতাদের ফাইল আটকিয়ে মোটা অংকের টাকা অদায় করতেন। অবৈধ পন্থায় আয়ের এসব টাকা দিয়ে নামে-বেনামে ঝিনাইদহ শহরের আরাপপুর এলাকায় তিনতলা ভবন, যশোরে ডেভলপার ব্যবসাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বজলুর রশিদ ১৯৮২ সালে কুষ্টিয়ার মিরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষার উত্তীর্ণের সনদ জমা দিয়ে চাকরি নেন। তবে ওই নামের কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের হদিস মেলেনি কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায়। অভিযোগের বিষয়ে বজলুর রশিদ বলেন, ‘আমাকে নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বহু মানুষ এগুলো লিখেছে। এসব লিখে কোনো লাভ নাই।’

এ ব্যাপারে জানতে খুলনা বিভাগীয় কর কমিশনার শ্রাবণী চাকমার ব্যবহৃত মোবাইলে একাধিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সাথে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ খুলে দিতে আমরা আছি আপনাদের মাঝে

স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা মানা যায় না: আমিনুল হক

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫, ১:০৪ পূর্বাহ্ণ
   
স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা মানা যায় না: আমিনুল হক

গুলশান থানা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক কামরুল আহসান সাধন হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক। পাশাপাশি অবিলম্বে দ্রুত হত্যাকারীদের সনাক্ত করে আইনের আওতায় নিয়ে এসে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান তিনি। 

 

সোমবার (২৬ মে) বিকেলে মোহাম্মদপুর শারীরিক শিক্ষা কলেজ মাঠে আন্তঃথানা ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন, মিরপুরের পল্লবীতে নিজ নির্বাচনী আসনের সাধারণ মানুষের মাঝে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ এবং সকালে মিরপুর উদয়ন স্কুল এন্ড কলেজের নবনির্মিত ভবন উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

আমিনুল হক বলেন, ৫ আগস্টের পর স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশে এই ধরনের হত্যাকাণ্ড আশানুরূপ নয়। আমরা এই বর্বর হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। বিএনপি নেতাকে এভাবে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করবে -এটা কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না।

দুর্বৃত্ত যে হোক না কেনো আইনের আওতায় এনে বিচার করতে হবে-উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা বিএনপি পরিবারের পক্ষ থেকে এই হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা করছি।দ্রুত সময়ে দুর্বৃত্তদের আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত বিচার করার জোর দাবি করছি। তবে আমরা ইতোমধ্যেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কথা বলেছি। তারা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কারা জড়িত রয়েছে? তার প্রেক্ষাপট কি? পেছনে কি ঘটনা রয়েছে? আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বাত্মকভাবে চেষ্টা করছে।

দেশের নাগরিকদের জানমাল রক্ষা করা সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব উল্লেখ করে বিএনপির এই কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, আমরা আশা করবো, সরকার জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সর্বদা কার্যকর পদক্ষেপ নিবে।

এসময় ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি সদস্যসচিব মোস্তফা জামান, যুগ্ম আহবায়ক এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন, এবিএমএ রাজ্জাক, আকতার হোসেন, আতাউর রহমান চেয়ারম্যান, গাজী রেজাউনুল হোসেন রিয়াজ, আফাজ উদ্দিন, হাজী মো. ইউসুফ, মো. শাহ আলম, মাহাবুব আলম মন্টু, মহানগর সিনিয়র সদস্য আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, মহানগর সদস্য আলী আকবর আলী, সাজ্জাদ হোসেন মোল্লা,  শামীম পারভেজ, নরুল হক ভূইয়া নূরু, হাজী নাসির উদ্দীন, হাফিজুল হাসান শুভ্র, এমএস আহমাদ আলী, তাসলিমা রিতা, পল্লবী থানা বিএনপি ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক কামাল হোসাইন খান, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আশরাফ আলী গাজী, পল্লবী থানা যুবদলের সভাপতি নূর সালাম, সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া, পল্লবী থানা ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি নজরুল ইসলাম নজু, মোহাম্মদপুর থানা বিএনপি আহ্বায়ক শুক্কুর মাহমু, যুগ্ম আহবায়ক মীর মো. কামাল হোসেন, ৩৪ নং ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি এ্যাড. মাসুম খান রাজেশ, সাধারণ সম্পাদক ওসমান রেজা, ৩৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি সিনিয়র সহসভাপতি ওসমান গনি সেন্টু, আদাবর থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক কামাল হোসেন সরকার, গুলশান থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান আসাদ, জাসাস পল্লবী থানা সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বাবু, তুরাগ থানা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক রিপন হাসান খন্দকার, থানা বিএনপি আহ্বায়ক সদস্য আব্দুল আলী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সচিবালয় এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫, ১২:৫৯ পূর্বাহ্ণ
   
সচিবালয় এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

বাংলাদেশ সচিবালয় ও এর আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।

সোমবার (২৬ মে) রাতে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১০ মে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কর্তৃক জারি করা বিজ্ঞপ্তি মোতাবেক বাংলাদেশ সচিবালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় যেকোনো প্রকার সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা ইত্যাদি নিষিদ্ধ রয়েছে।

এমতাবস্থায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে উক্ত নির্দেশনা মেনে চলার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ জানানো হয়।

 

You cannot copy content of this page